কিছু মানুষ কর্মের মাধ্যমে নিজের যুগ ছাপিয়ে হয়ে ওঠে শাশ্বত। বেঁচে থাকে মানুষের চেতনায়, প্রেরণায়। প্রথিতযশা সমাজবিজ্ঞানী ও দার্শনিক কার্ল মার্ক্সকে অনেকগুলো পরিচয়ে পরিচিত করা যায়।
ধর্মের অবসান চাইলেই ধর্ম অবসিত হবে না। সভ্যতার বিকাশে ধর্মের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। প্রতিটি ধর্মই উন্মেষপর্বে ও প্রথম পর্যায়ে নিপীড়িত জনগণের জন্য কল্যাণকর ও প্রগতিশীল ভূমিকা পালন করেছে।
বিখ্যাত জার্মান কবি গ্যেটে এই শহরে এসেছিলেন ১৭৯৩ সালে। কবির মনের ওপর শহর যে ছাপ ফেলেছিল, সেটি প্রকাশ পেল এভাবে 'ট্রায়ের শহর রাইনল্যান্ডের সবচেয়ে পুরোনো।
'ইসলামপন্থী শিক্ষার্থী'রা তাঁদের ঝাঁজালো তর্ক-বিতর্কের সমর্থনের জন্য সম্পূর্ণভাবে মুয়াল্লিমদের [প্রথাগত ধর্মীয় পণ্ডিত] শিক্ষার ওপর নির্ভর করত। সে সময় প্রত্যেক আদর্শিক ক্যাম্পের নিজস্ব সংগঠন, সভা, ...
মার্ক্সের প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে যে অনেক সমাজবিজ্ঞানী, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, ইতিহাসবিদ, অর্থনীতিবিদ ও দার্শনিক মুখ খুলেছেন, তাঁদের মতামত ও চিন্তার ওপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছে।
তখন পাকিস্তান সরকার কমিউনিস্টদের বন্দী করে কারাগারে পাঠাচ্ছিল। ১৯৪৮ সালে সরকার কমিউনিস্ট পার্টিকে নিষিদ্ধ করল। আমি তখন কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সদস্য ছিলাম।
প্রকৃতি বিষয়ে কার্ল মার্ক্সের দৃষ্টিভঙ্গির প্রসঙ্গ উঠলেই মোটামুটি তিনটি সমালোচনা হয়ে থাকে। প্রথম সমালোচনা হলো মার্ক্স একটি 'উত্পাদনবাদী' বা 'প্রমিথীয়' দৃষ্টিকল্পের শিকার। এর অর্থ হলো মার্ক্স মানব ...